tyna_lovetyna_love
CuteAndSexyCuteAndSexy
MySweetToyMySweetToy
amyaishhaamyaishha
MaryloloMarylolo
SkinnyLexiiiSkinnyLexiii
BlueDream21BlueDream21
Swipe to see who's online now!

পূজনীয়া মা 05

Story Info
Losing my virginity to my youngest maternal aunt - Paromita.
10.2k words
4.52
29.9k
1

Part 5 of the 5 part series

Updated 05/18/2023
Created 08/16/2010
Share this Story

Font Size

Default Font Size

Font Spacing

Default Font Spacing

Font Face

Default Font Face

Reading Theme

Default Theme (White)
You need to Log In or Sign Up to have your customization saved in your Literotica profile.
PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here
19 Followers

পূজনীয়া মা

অনুবাদকঃ শ্রী মোহনদাস সিংহ

রাঙামামা ও সন্ধেবেলার গল্পগুজব

আমরা দুজনে ঘরে ফিরতে ফিরতে দেখি আমার দিদিমা শ্রীমতি সৌদামিনী দেবী ঠাকুর ঘরে সন্ধ্যাবাতি দেওয়া সাঙ্গ করে গলায় আঁচল দিয়ে ঘরের উত্তর দিকের তুলসী তলায় প্রদীপ দিচ্ছেন।

তিনি আমাদের দেখে পুজোর বাতাসা আর নকুল দানা ধরিয়ে দিলেন হাতে।

দিদিমা পিছনে আস্তে আস্তে আসছিলেন। তাঁর সাতান্ন আঠান্ন বছর বয়স; আমার মা তাঁর সতেরো বছরের সন্তান। তাঁর চেহারায় সবে ভাঙ্গন ধরলেও চট করে বয়স বোঝা যায় না। তবে ইদানীং তিনি কোমরের বাতের ব্যথায় বড় কষ্ট পান। তাঁর কাছে শুনেছি গত ছয় সাত বছর এই ব্যথা তাঁর সঙ্গী। পরে বুঝেছি তাঁর ভারী চেহারায় এটা খুবই স্বাভাবিক ছিল। তাঁর চার ফুট এগারো ইঞ্চি ছোটখাট চেহারা। অথচ ওজন প্রায় ষাট কিলো তো বটেই।

আমি আর মা দুজনে নকুলদানা ও বাতাসা মুখে দিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে তাড়াতাড়ি ঘরে ঢুকলাম। গিয়েই দেখি রাঙামামা এসেছেন। তাই বাড়িতে খুব মজা ও হৈ হৈ পড়ে গেছে। রাঙামামা বরাবরই ভারী আমুদে। মামাকে প্রণাম করতে তিনি আমায় হাঃ হাঃ করে হেসে বুকে জড়িয়ে ধরলেন।

হাসতে হাসতে বললেন, এই তো কত বড় হয়ে গেছিস রে ব্যাটা। ভাবাই যায়না। তোকে কতদিন পরে দেখছি বলতো?

সত্যিই। রাঙামামাকে শেষ দেখেছি বছর তিনেক আগে। শীতের ছুটিতে সেবার আমার দিদি রুবি আর আমি মার সঙ্গে তাদের বহরমপুরের বাসায় গেছিলাম। তখন আমি ক্লাস টেনে উঠব। আর দিদি ঊচ্চমাধ্যমিকের প্রস্তুতি নিচ্ছে জোর কদমে।

রাঙামামা এই তিন বছরে বেশ মোটা হয়ে গেছেন। এখন বেশ ভারী থলথলে একটা ভুঁড়ি হয়েছে তাঁর। এটা মনে হয় তাঁর মামা বাড়ির থেকে পাওয়া। আমার মায়ের চেহারাও দিনদিন ভারী হয়ে আসছে। যদিও তিয়াত্তর কিলো ওজন তাঁর শরীরে একটা মা-মা লাবণ্য দিয়েছে এবং তাঁর পাঁচ ফুট চার ইঞ্চির দীর্ঘ শরীরে বেশ মানিয়ে যায়, কিন্তু বাবা প্রায়ই মাকে এ নিয়ে ঠাট্টা করেন শুনেছি।

মিনিট পনেরোর মধ্যে মা আর আমি দ্রুত নিজেদের ঘরে গিয়ে পোষাক বদলে নিচের তলায় চলে এলাম। নিচের তলার দক্ষিণ কোণের বড় ঘরটাতে, দাদু দিদিমার সাত ফুট বাই আট ফুটের বিরাট বিছানায় বসে আমাদের আড্ডা একেবারে জমাটি করে শুরু হল।

রাঙ্গামামি এর মধ্যে একছুটে রান্নাঘরে গিয়ে চানাচুর, লঙ্কাকুচি, পেঁয়াজকুচি, আদাকুচি ও সরষের তেল দিয়ে এক গামলা ভরা মুড়ি মেখে এনেছেন। তার চারধারে গোল করে বসে বিছানায় আমরা আড্ডা মারছি। রাঙা মামার ডান পাশে আমি বসেছি, বাম পাশে ছোটমাসির ছেলে কমল আর রাঙামামির ছোট মেয়ে রূপা বসেছে খাটের লাগোয়া দেয়ালে হেলান দিয়ে। তাদের পাশে রাঙামামি ও মা। ছোটমাসি বসেছেন মার বাম পাশে ও আমার ডান পাশে।

ছোটমাসি একটা জংলা রঙের পাতলা আটপৌরে শাড়ি পরেছেন, গায়ে হাল্কা নীল রঙের বহু ব্যবহৃত ব্লাউজ। মাও পরেছে্ন লাল ডোরা কাটা আটপৌরে শাড়ি। আমার আর কমল দুজনেরই পরনে হাফ প্যান্ট ও স্যান্ডো গেঞ্জি। রাঙামামা একটা স্যান্ডো গেঞ্জি আর লুঙ্গি পরেছেন।

ঘরে ঝক্মক করছে টিউব লাইটের আলো; মাথার উপর সিলিং ফ্যান ফুল স্পিডে ঘুরছে। দক্ষিণদিকের নেটে ঢাকা জানালা খোলা, পর্দা তোলা। থেকে থেকেই বাইরে থেকে যাবতীয় আয়ুর্বেদিক লতাপাতার গন্ধ মাখা সামান্য গরম হাওয়া আসছে।

এরই মধ্যে রাঙামামা অদ্ভুতুড়ে সব মজার গল্প বলে আসর জমিয়ে দিয়েছেন। কাল শনিবার, রাঙামামা আপিসে ছুটি নিয়েছেন একদিনের জন্যে। রবিবার সবাই মিলে একসঙ্গে কাটিয়ে সোমবার সকালে রাঙামামি আর রূপাকে নিয়ে বেরিয়ে যাবেন।

আমরা আসরে আর পেঁয়াজ লঙ্কা মাখান মুড়িতে মশগুল, হঠাৎ জনালা দিয়ে হুহু করে এল ভিজে ঠান্ডা হাওয়া। এবার দম্কা হাওয়া শুরু হল ভীষণ। ঘরের দুই জানালায় গুটিয়ে রাখা পর্দা পত্পত করে আছাড়ি পিছাড়ি খেতে শুরু করল।

এক মুহূর্তের মধ্যে ঝমঝমিয়ে নামল বৃষ্টি। বৃষ্টি বড় বড় ফোঁটার পতনের শব্দ শোনা যাচ্ছিল ঘর থেকে। ঘরের মধ্যের দুই বাচ্চা, কমল আর রূপা কলকলিয়ে হাতে তালি দিয়ে উঠল, কি মজা কি মজা!

তারপর দুজনে জানালা দুটোর কাছে ছুটে গিয়ে লাফাতে লাফাতে সুর করে গাইতে লাগল, আয় বৃষ্টি ঝেঁপে। ধান দেব মেপে। ধানের মধ্যে পোকা। জামাইবাবু বোকা।

ঘরের মধ্যে সবাই প্রাণ খুলে হেসে উঠল।

টিউবের আলোতে দেখা যাচ্ছিল যে জানালা দিয়ে জলের প্রবল ছাঁট আসছে। ভিজে যাচ্ছে জানালার পাশে ক্রীড়ারত শিশুদুটো। রাঙামামি আর ছোটমাসি তড়াক করে বিছানা থেকে নেমে বাচ্চা দুটোর কাছে গিয়ে তাদের সরিয়ে আনলেন জানালার কাছ থেকে, অ্যায় সরে আয় বলছি জানালার কাছ থেকে, জ্বর জ্বারি হয়ে যাবে।

দুই রমণী রূপা আর কমলের মাথা মুছিয়ে, জামা কাপড় পাল্টে দিলেন দ্রুত। রাঙামামা ইতিমধ্যে খাট থেকে নেমে গিয়ে দক্ষিণ দিকের জানালাটি বন্ধ করে দিইয়েছেন। আমি লাফিয়ে গিয়ে পুব দেয়ালের জানালাটা দ্রুত হাতে বন্ধ করে দিলাম। জলের এত ছাঁট যে আমার কনুই অব্দি মুহূর্তের মধ্যে ভিজে গেল।

তারপর ফিরে গেলাম খাটের উপর নিজের জায়গায়। ছোটমাসি ও রাঙামামিও ফিরে এসে বসলেন। বাইরে কড় কড় কড়াৎ করে বিষম জোরে একটা বাজ পড়ার শব্দ শোনা গেল। আর তৎক্ষণাৎ নিবে গেল ঘরের বৈদ্যুতিক আলো। জানালা বন্ধ ঘরের মধ্যে ঘন অন্ধকার নেমে এল।

সেই নিবিড় অন্ধকারের মধ্যে বাম পাশ থেকে ছোটমাসি আমার শরীরের উপর ঝুঁকে দুই হাত দিয়ে আমার ডান হাত জড়িয়ে ধরলেন। আমার কাঁধের নগ্ন ত্বকে তাঁর নরম মুখ। আমার সারা শরীর শিরশির করে উঠল। তাঁর পরনের নরম সুতির শাড়ির ও ব্লাউজের মধ্যে দিয়ে তাঁর স্তনের ঘসা লাগল আমার পিঠে। ছোটমাসি আমার গেঞ্জির তলা দিয়ে ঢুকিয়ে তাঁর বাম হাত রাখলেন আমার পিঠে। তাঁর নরম ঠান্ডা হাতের তালু দিয়ে মুহুর্মুহু বিদ্যুৎ কণারা ছুটে গেল আমার শিরদাঁড়া দিয়ে। ছড়িয়ে গেল আমার মাথার চুলে। অন্ধকারে টের পেলাম ছোটমাসির মুখ খুলে গেল আর তিনি তারঁ জিভ লাগিয়ে ভিজে চুমু খেলেন আমার কাঁধে। সারা শরীরে কাঁটা ফুটে উঠল আমার; আর অন্ধকারে সবার মধ্যে আমি চুপ করে বসে ছোটমাসির গোপন আদর খাচ্ছিলাম।

বাইরে ঝরঝর বরষার শব্দ ছাপিয়ে ভারি পায়ের দুম দুম শব্দ কানে শোনা গেল কাছেই। মাসি তাড়াতাড়ি আমার গেঞ্জির তলা থেকে হাত বের সরে বসলেন।

আমাদের ঘরের দরজা খুলে মিনুদি ঢুকল। তার হাতে জ্বলছে একটা হ্যারিকেন। হ্যারিকেনটা মেঝেতে রেখে মিনুদি বলল, রাত সাড়ে আটটা বেজে গেছে। কমল দাদাবাবু, রূপাদিদি চলো তোমরা খেয়ে নেবে। মাসিমা তোমাদের ডাকছেন।

বাচ্চা দুটো একস্বরে প্রবল আপত্তি জানিয়ে হৈ হৈ করে উঠল। তারা এমন আড্ডা ছেড়ে যেতে মোটেই রাজি নয়।

বিবাদ মেটালেন মা। তিনি বললেন, চলো আমরা সবাই একসঙ্গে খেতে যাই।

মামাবাড়িতে তখন রান্নাঘর ছিল বাড়ির থেকে আলাদা। বসত বাড়ির থেকে ফুট পাঁচেক দূরে বামদিকে। সচরাচর রান্নাঘরে গিয়েই খাওয়ার নিয়ম। ছাতা মাথায় দিয়ে রান্নাঘরে গিয়ে দেখি মিনুদি আর দিদিমা ইতিমধ্যেই পিঁড়ি পেতে রেখেছে। পিঁড়ির সামনে কাঁসার থালা সাজানো।

অবাক হয়ে দেখলাম আজ খিচুড়ি রেঁধেছে মিনুদি। সঙ্গে ডিম ভাজা, বেগুন ভাজা, পাঁপড় ভাজা, কুমড়োর ছক্কা।

রাঙামামা সোল্লাসে বললেন, কিরে মিনু, তুই কি জাদু জানিস নাকি রে? জানলি কি করে তুই যে বৃষ্টি হবে আজ রাতে?

দিদিমা খেতে দিতে দিতে স্মিত মুখে বললেন, আমি তো ভাবছিলাম মাছের ঝোল, ডাল বানাব -- দুপুরের জন্মদিনের খাবার বেশ গুরুপাক হয়েছিল, রাতে তোদের হাল্কা খেতে দেব। মিনু ঘণ্টাখানেক আগে, সন্ধ্যার শেষ দিকে ঠাকুরঘরে খিল তুলে দিতে বাইরে গিয়েছিল । ফিরে এসে আমায় বলল, আষাঢ়ের মেঘ যেন জমেছে পশ্চিমকোণে। বৃষ্টি হবেই।

মিনুদি হাসতে হাসতে রাঙামামাকে বলল, কেমন সতুদাদা, কেমন লাগছে গরম গরম খিচুড়ি? মাসিমাকে আমি তক্ষুণি বলেছি চলো, আজ খিচুড়ি রাঁধি। সবাই খুব খুশি হয়ে যাবে।

খাওয়া দাওয়ার শেষে আমরা সবাই আবার দাদু দিদিমার সেই বড় একতলার ঘরটাতে ফিরে এলাম।

মা জোয়ান চিবুতে চিবুতে বললেন, আজ সতু এসেছে। লেখা তুই, রূপা আর সতু উপরে তোদের ঘরে শুবি তো?

রাঙামামি মামার দিকে এক ঝলক তাকিয়ে বলল, ঠিক আছে সেজদি।

দিদিমা বলে উঠলেন, রূপা আজ আমার কাছে শুক। ওকে রূপকুমারীর গল্পটার শেষটা বলে দেব আজ। বেশ কয়েকদিন ধরেই বল হচ্ছে না।

রাঙামামা বললেন, মা যখন বলেছে তখন তাই হোক; তাহলে রূপা ওর ঠাকুমার কাছেই শুক আজ। কি বলো লেখা?

রাঙামামিমা কিছু বলার আগে কমল কল কল করে উঠল পাশ থেকে, বারে আমাকেও তো রামায়ণের গল্পটা বলতে হবে। শূর্পণখার নাক কাটার পর কি হল? দিদা, আমিও তোমার পাশে শোব।

ছোটমাসির দিকে তাকিয়ে কমল আর্ত স্বরেই অনুরোধ করতে শুরু করল, মা, বলনা গো দিদাকে।

ছোটমাসি খাটের বাজু ধরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি বললেন, ঠিক আছে ছোটন, ঠিক আছে। আজ বরং আমাদের ঘরটাতে আমি একলাই শোব।

খাওয়া দাওয়া কথায় কথায় রাত প্রায় সাড়ে নটা বেজে গেছে। এক্ষুণি ঘরে বিদ্যুৎ এল। আমরা হ্যারিকেনের সলতেটা একটু কমিয়ে রেখে দিলাম। বিদ্যুৎ যদি আবার চলে যায় অসুবিধা হবে না। বাইরে এখনও তুমুল বর্ষণ চলছে। জানলা একটু খুললেই মেঘে ঢাকা চাঁদের ফিকে আলোয় দেখা যাচ্ছে যে বাড়ির সামনের রাস্তাটা ডুবে গেছে। সেখানে জলের ভয়ংকর স্রোত। প্রকৃতির আলোয় সেই স্রোতের জল চকচক করে উঠছে।

আমার কৌমার্য বিসর্জন

দিদিমা, কমল ও রূপাকে দাদু দিদিমার ঘরে ছেড়ে এলাম আমরা সকলে। তার পাশের বড় ঘরটিতে মা শোবেন। মা কয়েকদিন আগে কথায় কথায় বলেছিলেন যে এই ঘরটিতেই তাঁদের বিয়ের বাসরশয্যা পাতা হয়েছিল। এই ঘরের পাশেই দোতলায় যাবার সিঁড়ি।

দোতলায়, মার ঘরের ঠিক উপরের ঘরটাতে রাঙামামার ঘর। রাঙামামা ছাত্র জীবন থেকে ওই ঘরটাতেই থাকতেন। বিয়ের পর ঘরটার ভিতরের কিছুটা অদলবদল করে নিয়ে সংসারি মানুষের উপযুক্ত করে নেওয়া হয়েছে। দোতলায় সিঁড়ি দিয়ে উঠলে ঠিক বাম দিকের ঘরটা ছোটমাসিদের। মাসির বড় ছেলে বিমল বছর পাঁচেক আগে অবধি ওই ঘরটায় মা-বাবার সঙ্গে শুত। ছোটমাসিদের ওই ঘরে আমি কয়েকবছর আগেও তাই প্রায়ই গেছি। এখন অবশ্য আমরা দুজনে একসঙ্গে মামাবাড়ি এলে বিমল আর আমি আমার দোতলার এই দক্ষিণ কোণের ঘরটাতে থাকি। ছোটমাসিদের ঘরের পর দাদুর তৈরি বিরাট লাইব্রেরি। সেখানে অন্ততঃ হাজার দশেক বই আছে অগুন্তি বিষয়ের উপর।

রাঙামামা, রাঙামামিমা আর আমি সিঁড়ি দিয়ে গল্প করতে করতে উঠে এলাম। ছোটমাসি মার ঘরে গিয়ে ঢুকল। আমাকে বলল, বাবু তোরা এগিয়ে যা। আমি সেজদির সঙ্গে একটু কথা বলে আসি।

রাঙামামাকে অনেকদিন পর দেখছি -- তাই আমাদের দুজনের গল্প যেন আর শেষ হতে চাইছিল না। তাঁদের ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আমরা গল্প করতে লাগলাম। ইতিমধ্যে মামি তাঁদের ঘরের দরজা খুলে ভিতরে গিয়ে নৈশ প্রসাধন করে এসেছেন। তারপর না পেরে বললেন, তোমরা মামা ভাগ্নেতে গল্প কর, আমি ঘুমোতে চললাম।

মামা শুনে হাসতে হাসতে বললেন, বাবু, যাই রে, না হলে তুলকালাম হবে।

আমিও হাসতে হাসতে আমার ঘরের দিকে পা বাড়ালাম।

ঘরে ঢুকে সুইচ টিপে আলো জ্বলে দেখি মিনুদি মশারি ফেলে দিয়ে বিছানা পরিপাটি করে গুছিয়ে দিয়ে গেছে। বিকেলে মা পুব আর দক্ষিণদিকের জানালা সেই যে বন্ধ করে দিয়েছিলেন, মিনুদি তা আর বোধ করি খোলেনি।

দরজা ভেজিয়ে বন্ধ করে দিলাম। তারপর বাথরুম সেরে আমি একটা পাজামা পরে নিয়ে মশারির মধ্যে ঢুকে পড়লাম। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত দশটা দশ। আমার মাথার কাছের তাকে কিছু বই সাজানো। সবকটাই আমি দাদুর দোতলার লাইব্রেরি থেকে নিয়ে এসেছি। হাত বাড়িয়ে তুলে নিলাম বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস ইছামতী। উপুড় হয়ে শুয়ে একটা পাতলা চাদরে ঢেকে নিয়েছি সারা শরীর।

বন্ধ জানালার বাইরে শোনা যাচ্ছে শোঁ শোঁ হাওয়ার আওয়াজ, আর প্রথম আষাঢ়ের ঝরঝর বৃষ্টির শব্দ। সেই অপূর্ব মায়াবী পরিবেশে শুয়ে শুয়ে ডুবে গেলাম ইছামতী উপন্যাসটির ভিতরে। ভবানী বাঁড়ুজ্যের সন্ন্যাস থেকে ফিরে এসে তিন বোন, তিলু, বিলু ও নিলুকে বিবাহ করা; তারপর রামকানাই কবিরাজ, ফণী চক্কোত্তি, নীলকুঠির সায়েবদের প্রাত্যহিক জীবন যাপন; বাংলায় একটি প্রত্যন্ত গ্রামে এসকল বিভিন্ন মানুষদের জীবনের দিবারাত্রির কাব্য।

চোখের সামনে যেন দেখতে পাচ্ছিলাম তিলুকে -- সেই তিরিশ বর্ষীয়া স্নিগ্ধা রমণী। ভবানী বাঁড়ুজ্যের জ্যেষ্ঠা জায়া। তার গলায় তিনটি ভাঁজ, সুডৌল গৌরবর্ণ বাহুলতা। এক ঢাল কুঞ্চিত চুল। যেন দেবী রূপ। এ রূপ কেবল আমার মায়ের দেখেছি। যদিও মা এই গত মার্চেই চল্লিশ পূর্ণ করেছেন। মায়ের কথা মনে হতেই আমার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে গেল। দুপুরে চানের সময় ভেজা সুতির শাড়িতে ঢাকা তাঁর ছলাৎ ছলাৎ করা ভারী বুকের দুলুনি চোখের সামনে ভেসে উঠল। যেন দেখতে পেলাম তাঁর বাহুমূলের জলে ভেজা কোঁকড়ান কালো ঘন চুল। রিরংসায় আমার লিঙ্গ এবার ফেটে পড়বে! সারা শরীরে ছড়িয়ে যাচ্ছে তার উত্তাপ।

হঠাৎ মনে হল ঘরে কে যেন প্রবেশ করল লঘু পায়ে। চকিতে মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম ছোটমাসি ভেজান দরজা খুলে ঘরে ঢুকে বাম হাত দিয়ে কপাট বন্ধ করছেন। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম মাসির বাম হাতে তাঁর চটি জোড়া ধরা। তিনি চটিজোড়া বাম হাতে নিয়ে দরজায় কড়া ধরে টেনে ডান হাতে খিল লাগিয়ে দিলেন। আমার চোখে চোখ রেখে হাসলেন ছোটমাসি।

পাঁচ ফুট একের অনতি দীর্ঘ শরীরটা আমার বিছানার দিকে এগিয়ে এল। মাসির চোখের তারায় মদালস বিভঙ্গ। তিনি কোমর ভেঙ্গে নিচু হয়ে চটিজোড়া নিঃশব্দে মেঝেতে নামিয়ে রাখলেন। তারপর বিছানার কোণা থেকে মশারি তুলতে তুলতে মুচকি হেসে চাপা স্বরে বললেন, কেউ যাতে টের না পায় তাই খালি পায়ে চলে এসেছি তোর সঙ্গে গল্প করতে।

বাইরে যেন বৃষ্টি অকস্মাৎ তীব্র হয়ে উঠল। বর্ষা ধারার আঘাতে বন্ধ জানালার কপাট খড়খড় করে শব্দ করে উঠল।

ছোটমাসির মুখের দিকে চেয়ে যেন ক্ষণকালের জন্যে বিভ্রান্তি হল আমার। ছোটমাসিকে দেখছি নাকি আমার মাকে। সেই জোড়া ভুরু, ছোট নাক, কোমর ছাপানো কোঁকড়া চুল আর টানা টানা আয়ত হাসিমাখা স্নেহভরা উজ্জ্বল দুই চোখ। দুই ভুরুর মাঝখানে কপালে বড় সিঁদুরের টিপ।

মশারি তুলে মাথা নিচু করে কে ওই রমণী ঢুকছে আমার বিছানায়? তার কেবল মাথা দেখতে পাচ্ছি আমি। কালো কুঞ্চিত একমাথা ঢলানো চুল। কপাল থেকে মাথার মাঝ বরাবর টানা লম্বা সিঁথিতে দগদগ করছে টকটকে লাল সিঁদুর।

আমার বুক ধ্বক করে কেঁপে উঠল। ঘরময় বিদ্যুতের আলোর চ্ছটা। তারই মাঝে দৃষ্টিকে বিশ্বাস হতে চাইলনা। আমার গলা শুকিয়ে গেল উত্তেজনায়, নিঃশ্বাস ঘন হয়ে উঠল।

ছোটমাসি ইতিমধ্যে বিছানায় উঠে বিড়ালের মত হামাগুড়ি দিয়ে আমার পাশে চলে এসেছেন। আমার মাথার কাছে এসে আসন করে বসলেন। তাঁর মুখে উজ্জ্বল হাসি, কিরে তোর মাসি কথা রেখেছে তো?

মাসি স্পষ্টতঃই হাত-মুখ ধুয়ে রাতের প্রসাধন করে এসেছেন। আমি উপুড় হয়ে শুয়ে থেকে বাম পাশে মুখ ফিরিয়ে তাঁর দিকে তাকালাম। ছোটমাসি আমার পিঠের গেঞ্জির তলায় ডান হাত ঢুকিয়ে আদর করতে করতে কনুইয়ে ভর করে নিচু হয়ে আমার বাম গালে একটা চুমো খেলেন। তাঁর দুলন্ত ভারী স্তন আমার কাঁধের উপরে নরম চাপ দিতেই আমার সমস্ত দেহে যেন সাড়া পড়ে গেল।

ছোটমাসি স্নেহের স্বরে জিগ্যেস করলেন, কি পড়ছিস দেখি? ইছামতী? কী ভালো বই! তাই না? মনে আছে, আমি প্রথম পড়েছিলাম যখন আমি ক্লাস নাইনে পড়ি। সেজদি পড়তে দিয়েছিল আমায়।

সেটা কবে ছোটমাসি?

তুই তখনো হোস্নি। তোর দিদি তিতলি তখন খুব ছোট।

একটু থেমে ছোটমাসি বললেন, বাবুসোনা, চল এখন আমরা দুজনে গল্প করি। বই টই পরে পড়বি এখন।

হ্যাঁ মাসি।

বিছানায় বসে বসেই মাসি হাত বাড়িয়ে আমার বইটা বন্ধ করে মশারি তুলে বই-এর তাকে রেখে দিলেন। তারপর ঘরের জিরো পাওরের নিল বাল্বটা সুইচ টিপে জ্বালিয়ে দিলেন। আর বেড সুইচটা টিপে ঘরের টিউব লাইটটা অফ করে দিলেন।

ঘরে ছড়িয়ে পড়ল মনোরম মায়াবী নীল আলো। মাসি আমার দিকে পাশ ফিরে শুতে শুতে আমার চাদরটা নিজের গায়ের উপর ছড়িয়ে দিতে দিতে বললেন, বাইরে বৃষ্টির আওয়াজ অনেকদিন আগের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে জানিস?

আমি ডান দিকে পাস ফিরে শুয়ে ছোটমাসির শরীরের উপর আমার বাম হাতটা তুলে দিলাম। কবেকার কথা মাসি?

মাসির নরম নিঃশ্বাস মাঝে মাঝে আমার আমার মুখ। নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের মধ্যে হাসতে হাসতে তিনি বললেন, তুই তখন খুব ছোট। চারে সবে পড়েছিস হয়তো। আমার তখন সবে বিয়ে হয়েছে। তোর ভাইয়েরা খোকন, ছোটন কেউই হয়নি। সেবার সেজদি, সেজদাদাবাবু তোকে নিয়ে এসেছিল এখানে। তোর ছোটমেসোও এসেছিল কোলিয়ারি থেকে ছুটি নিয়ে।

মাসি গল্প করতে করতে তাঁর ডান হাতখানি আমার কোমরের উপর তুলে দিলেন। আমার পাজামা একটু উঠে গেছে। চাদরের তলায় তাঁর পায়ের পাতা আমার নগ্ন পায়ের ত্বকে ছুঁয়ে গেল একবার। ছোটমাসি আমার ঘরে আসার সময় হাত মুখ ধুয়ে নৈশ প্রসাধন সেরে এলেও তাঁর শাড়িটা বদল করেননি। সন্ধ্যাবেলার সেই জংলারঙের পাতলা সুতির শাড়িটাই পরে রয়েছেন। ব্লাউজটাও সেই চটে যাওয়া নীল রঙের।

এত ঘটনা ঘটেছে সারাদিনে, দুপুরের পুকুরে এক সঙ্গে চানের ঘটনা মনে হচ্ছে বহুযুগ আগের কিংবা কাল্পনিক। ছোটমাসির মুখের প্রসাধনের গন্ধ লাগছে নাকে, তাঁর সামান্য ভেজা ওষ্ঠাধর নড়ছে কথাবলার সঙ্গে সঙ্গে। বুকে উদ্দাম ইচ্ছে করছে মাসিকে আশ্লেষে জড়িয়ে ধরে চুষে নিই ওই নরম ভেজা ঠোঁটজোড়া। কিন্তু সেই ইচ্ছেকে গলা চেপে ধরছে এক অজানা সংকোচ আর ভয়। ছোটমাসি আমার গুরুজন। মায়ের ছোটবোন। আমার দিদিমা শ্রীমতী সৌদামিনী দেবীর ছোট মেয়ে। আমার থেকে অন্ততঃ পনেরো বছরের বড়। এই দুপুরবেলাও জন্মদিনের অনুষ্ঠানে তাঁর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেছি।

মাসি বললেন, সেবারও এবারের মত আষাঢ়ের প্রথম বৃষ্টি। তবে বাজ পড়ছিল আরও ঘনঘন। বাজ পড়লে ছেলেবেলায় খুব ভয় পেয়ে কাঁদতিস তুই। সন্ধ্যে থেকে তুই এত কাঁদছিলি, কেউ থামাতে পারছিল না। তারপরে চুপ হলি আমার কোলে উঠে। মা বলল তালে বাবু আজ পারুর সঙ্গেই শুক। ছোটবেলায় এত ন্যাওটা ছিলি আমার তুই।

মাসি শ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গে শব্দ করে হেসে উঠলেন। আমিও হেসে ফেললাম। হাসতে হাসতে বাম হাত দিয়ে মাসিকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম। মাসি আমার মাথাটা ধরে স্নেহভরে নিজের বুকের মধ্যে চেপে ধরলেন।

সামান্য সরে গেছে আঁচল। ব্লাউজের ওপরের মাসির বুকের খাঁজে আমার নাক ডুবে গেছে। আমি খুব ভালবাসায় সেখানে বারবার নাক ঘসলাম। মুখে আমার রুদ্ধপ্রায় উমউম শব্দ ফুটল। জিভ দিয়ে চুমু খেয়ে ভিজিয়ে দিলাম মাসির স্তন সন্ধি। তাঁর ব্লাউজের উপরের হুকটা আমার নাকে লাগল। হুকে একবার জিভ দিয়ে চাটলাম। আমার পুরুষাঙ্গ পাথরের মত শক্ত কঠিন হয়ে গেছে আগেই। এবারে হয়ত ফেটে যাবে। অস্ফূট স্বরে বললাম, তারপর?

ছোটমাসি তাঁর ডান হাতটা আমার গেঞ্জির তলা দিয়ে ঢুকিয়ে নগ্ন পিঠে আদর করতে করতে বললেন, তারপর? তারপর আজকের মতই আমার বুকে মুখ গুঁজে শুয়ে পড়লি। মাসি চাপা স্বরে খিলখিল করে হেসে উঠলেন।

মাসির ব্লাউজের হুকটা বারংবার চাটা সত্ত্বেও যেন সুবিধা হচ্ছিলনা তেমন। বাম হাতটা ছোটমাসির পিঠ থেকে নামিয়ে এনে আঙুল দিয়ে আমি পুট করে সেই হুকটা খুলে নিলাম। তারপরের হুকটাও। মাসি একটু কি কেঁপে উঠলেন? আমার দুর্বার সাহসিকতায় তাঁর শরীর কি সামান্য আড়ষ্ট হয়ে গেল?

আমার সমস্ত চেতনা সজাগ হয়ে উঠল। আমি আবার নাকটা তাঁর বুকের নতুন উন্মুক্ত অঞ্চলে চেপে ধরে বললাম, ছোটমাসি তারপর?

ছোটমাসি উত্তর দিলেন ছোট্ট একটা উম্ম্ম্ শব্দ করে। আর তাঁর হাতটা নিয়ে গেলেন আমার বাম বগলে। বগলের ঘন চুলে তাঁর আঙুলগুলো ডুবিয়ে খেলতে লাগলেন। আনমনে মৃদুস্বরে বললেন, তোকে ন্যাংটো করে চান করিয়ে দিয়েছি কতবার! আর আজ তুই কত বড় হয়ে গেছিস। আঠেরো বছরটির। আর আমি তেত্রিশ বছরের বুড়ি। চোদ্দ বছরের আর দশ বছরের দুই ছেলের মা। তোর ছোটমেশোরও তো বয়স হল বেয়াল্লিশ।

উত্তরে আমি জিভ দিয়ে চেটে দিলাম মাসির উন্মুক্ত বুক। তাঁর ব্রেসিয়ারের শক্ত কাপড়ে আমার জিভের ছোঁয়া লাগছিল। আবার বাম হাতটা নামিয়ে এনে আমি মাসির ব্লাউজের তৃতীয় ও চতুর্থ হুক দুটোও পুট পুট করে খুলে দিলাম। সব কটি হুক খুলে যাওয়ায় তাঁর বাম স্তনের উপরের ব্লাউজের কাপড় নিজের ভারেই বিছানায় গুটিয়ে পড়ল। আমি সেখানে, ব্রেসিয়ারের কাপড়ে মুখ রেখে বললাম, তেত্রিশ বছর কি আর বয়েস। তোমাকে ভীষণ সুন্দর দেখতে। ছোটমেশোকেও তো দারুণ সুপুরুষ লাগে।

ছোটমাসি তাঁর ডান হাতটি আমার বগল থেকে সরিয়ে গেঞ্জির তলায় আমার বুকে আনলেন। সেখানে কচি রোমের মধ্যে দিয়ে নিজের হাতের তালু টেনে নিয়ে গেলেন বার কয়েক। তারপর হাতের উল্টোপিঠ দিয়ে আদর করলেন বুকে। তাঁর হাতের শাখা পলা আর চুড়ির মৃদু ঠিনঠিন শব্দ বাজছিল সঙ্গে সঙ্গে। হঠাৎই ছোটমাসি আমার বাম স্তনবৃন্তটি দুই আঙুল দিয়ে চেপে কুরকুর কুরকুর করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আদর করলেন।

আমি অসহ্য সুখে শিউরে উঠে হেসে বললাম, উফ্ মাসি কী করছ?

উত্তরে ছোটমাসি হিহি করে হাসলেন, কেমন মজা, বাবু সোনা? আমি উত্তরে মাসির ডান স্তনের উপর থেকে হুক খোলা ব্লাউজের কাপড়টা সরিয়ে দিয়ে সেখানের ব্রেসিয়ারের কাপড়ের উপর মুখ রেখে মাথা নাড়িয়ে মুখ ঘসলাম। ছোটমাসির নরম ডান স্তনের মাংস চিপটে গেল আমার মুখে চাপে। আমার খুব অস্থির লাগছিল কিছুতেই যেন সুখ হচ্ছিল না।

বাম হাতটা ডান দিকে কাৎ হয়ে শুয়ে থাকা মাসির পিঠে নিয়ে গেলাম। ব্লাউজের তলায় হাত ঢুকিয়ে

তাঁর ব্রেসিয়ারের স্ট্র্যাপের উপর হাত রেখে আরও নিজের মুখ জোরে চেপে ধরলাম মাসির বুকে।

ছোটমাসি নিজের মুখ নামিয়ে আনলেন আমার কপালে। দুই হাতে আমার মুখ ধরে পরম স্নেহে চুমু খেলেন।

আমি মাসির দিকে তাকালাম। নীল আলোয় তাঁর মুখ লাগছিল অপার্থিব সুন্দর। মমতাময়ী, স্নেহময়ী। তাঁর মুখে ভালবাসার হাসি।

ছোটমাসি আমার মাথার পিছনে দুই হাত দিয়ে আবার ঠেসে ধরলেন তাঁর ব্রেসিয়ারে ঢাকা ভারী স্তনদুটির মাঝখানে। আমি লোভীর মত সেখানে নগ্ন উত্তল মাংসপিন্ড দুটি আবার চাটতে শুরু করলাম। ব্লাউজের তলায় মাসির পিঠে ব্রেসিয়ারের স্ট্র্যাপের উপর আমার বাম হাতের আঙুলগুলি আবার অশান্ত হয়ে উঠল।

কিন্তু আমাকে হতাশ করে ছোটমাসি চিৎ হয়ে শুলেন। তিনি পাশ ফেরার সময়ই আমি তাঁর পিঠের ব্লাউজের তলা থেকে বাম হাত বের করে নিয়েছি। সামনের সমস্ত হুক খোলায় পিঠের ব্লাউজ অবশ্য ঢিলে হয়ে গেছিল।

হতাশা লুকিয়ে বললাম, মাসি, তুমি ছোটমেসোকে এবারে নিয়ে এলেনা কেন? অনেকদিন দেখিনি মেশোকে।

মাসি মশারির ছাদেরর দিকে তাকিয়ে বললেন, আর বলিস না। কাজের এত চাপ! আমাকে তো বারবার বলে তোর মেশো, ছেলেদের আর যাই কোর, কোলিয়ারির এঞ্জিনিয়ার কোর না। দিনরাত এ গণ্ডগোল, সে গণ্ডগোল। আর শ্রমিকদের ইউনিয়ানবাজি তো আছেই। তার উপরে কয়লা মাফিয়াদের রমরমা।

একটু আগে বামদিকে কাৎ হয়ে শুয়ে থাকার ছোটমাসির আঁচল বাম স্তন থেকে সরে গিয়েছিল তাঁর বাম বগলের কাছে। এখন চিৎ হয়ে শুলেও তিনি আঁচল দিয়ে ফের আর বুক ঢেকে দিলেন না। ব্লাউজের ঢাকনা সরে যাওয়ায় সাদা ব্রেসিয়ারে ঢাকা বুক দুটোর চূড়া উঁচু হয়ে জেগে ছিল।

অনাবৃত হয়ে গেছিল মাসির সামান্য মেয়েলি চর্বিঢাকা নরম পেট। ঘরের হাল্কা নীল আলো সাদা ব্রেসিয়ারের রঙ ও তাঁর অত্যধিক ফর্সা পেটের রঙ একাকার হয়ে গেছিল। তক্ষুণি আমি সজাগ হয়ে উঠলাম যে মাসি শাড়ি নাভির নিচে পরেছেন। তাঁর প্রায়ান্ধকার নাভিমূল এই স্বল্প আলোতে এক সম্মোহনের সৃষ্টি করেছিল।

তাঁর নাভির নিচ দিয়ে সারি সারি রোমাবলী তলায় দিকে নেমে গেছে। নাভির চারপাশে অসংখ্য লম্বালম্বি সাদা সাদা ফাটলের দাগ।

আমি আমার বাম হাতের পিঠ দিয়ে মাসির পেটে, সেই ফাটল গুলির উপর একবার আদর করে দিলাম। তুলতুলে নরম মাংসে হাত যেন ঢুকে গেল। তারপর হাতটা উঠিয়ে এনে ডান স্তন ঢাকা ব্রেসিয়ারের নিচের ফিতেতে রেখে বললাম, তাই নাকি? জানতাম না তো!

আমার বাম হাতের আঙুলগুলো যখন ছোটমাসির ব্রেসিয়ারের ফিতে ও তার নিচে ডান দিকের পাঁজরের উপর খেলা করে বেড়াচ্ছে, তিনি আমার দিকে মুখ ফিরিয়ে বললেন, এ সব ঝকমারি সামলাতে সামলাতে, পঁয়ত্রিশ বছর থেকেই ওর হাই ব্লাড প্রেশার। তুই তো জানিস।

আমি বললাম, উমম, সবাই জানে ছোটমেশোর হাই প্রেশার।

বছর খানেক হল ধরা পড়েছে ওর ডায়াবেটিস-ও আছে, ছোটমাসি কথা শেষ করলেন।

আমি আমার মাথার কাছে শোয়ানো মাসির বাম হাতটার ব্লাউজের হাতার নিচে খোলা জায়গাটায় ঠোঁট ছুঁইয়ে বললাম, বলো কি? জানতাম না তো!

এরপর হঠাৎ ছোটমাসি দুদিকে একটু নড়াচড়া করে কাত হয়ে দুহাত নিজের পিছনে নিয়ে গেলেন। মুহূর্তের মধ্যে তাঁর বুকের ব্রেসিয়ার স্প্রিংয়ের মত ছিটকে উঠে ঢলঢলে হয়ে গেল।

আমার বুকের মধ্যে দামামা বেজে উঠল। ঘরে সঙ্গে সঙ্গে নিস্তব্ধতা নেমে এল। বাইরের অঘোর বৃষ্টির শব্দ ছাপিয়ে উঠল আমার বুকের ধ্বক ধ্বক শব্দ।

মাসি আবার চিৎ হয়ে শুতেই তাঁর এমন ঘন ঘন এপাশে ওপাশে নড়াচড়া ঠিকঠাক নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে আমি চোখ বুজে তাঁকে আরও নিবিড় করে জড়িয়ে ধরলাম। তাঁর গলার কাছে আমার মুখ। মাসির বাম কানের দুল আমার বাম চোখের কাছে দুলতে দুলতে আঘাত করছে বারবার। তাঁর নারী গন্ধমাখা চুলের গুছি আমার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে তিরতির করে কাঁপছে।

আমার বাম হাতের চেটো মাসির বামদিকের আঁচল সরে যাওয়া বুকের উপর মেলে দিয়েছি। তাঁর প্রতিটা পাঁজরের অবস্থান বুঝতে পারছে আমার টানটান স্নায়ু। বুঝতে পারছি মাসির নিঃশ্বাস ফেলার তালে তালে উঠছে নামছে আমার আঙুলগুলো। তাঁর নরম চর্বি ঢাকা পাঁজরের উপর আদর করতে করতে খুব ধীরে টেনে নিয়ে যাচ্ছি করতল। সদ্য স্ট্র্যাপ খোলা ব্রেসিয়ারের ডান দিকের কাপটার তলায় আঙুল কয়েকটার ডগা সামান্য ঢুকে গেল।

19 Followers


irresistible mom taboo storiesincestoFucked mom after a party storyxlegloversensoryoverlord asstr boyslut for bbc,sex stories,ooooooooh fuck yessliterotiocaDisabled incest sex storiesVoyeur meats exhibitionist muscle girldinkleberry asstr"cum inside me"neswangy 051"literotica anal"preachers daughter is a slut literoticia"literotica babysitter""lily cade"Stephanie McMahon Literoica"sex stories""incest sex stories""sex cartoons"clit numb literotucaincest stories son and mother in a carglistening+cock+iliterotica"lit erotic"oneclickchicksTemple lesbian Whores erotic storiesfindomWet aunt fidgeting her crotch on my pants literoticaa holiday that changed her life incestVex and the badminton club literoica"cousin sex story"aliteroticaదైవ పదములుHouse of sand lesbian story"tia carrere nude"Son implant a remote control chip in his mother literticawolf rapeliterotica"lesbians sex"taboo bbw mom stories"illustrated erotic stories"lesbian threesome online ruछातीचोली लग चोद चोदी/s/punishing-the-unruly-son-ch-03/commentsWet aunt fidgeting her crotch on my pants literoticaREINVENTING EMMA,A LESBIAN STORY PAGE 3Jessica rabbit raped by jabbafart licking stories literomom spanked by dad storieslierorica"free adult chat""literotica creampie"incest erotic story taking advantage of my drunk mom late nightbrahmin bdsm sex storymintmilktea "annia""literotica aunt"gaysexstoriesantasy Nearly Fulfilled Ch. 02mother lick my daughters pussy lesbian incest confessionSuper-unnatural ch 07black gardener literoticaIsland majic incest sex storiesi felt my son cock moving inside my stomach. / www.literotica.com/s/oral-sex-from-sister-in-law/comment/5733511litertica the garden shedson wants to give mom nipple rings literotivlca"sex stories free""family incest stories""literotica interracial"student teacher sissy sex story literoyicaDumb cheerleader sexstories"literotica breeding"slut for bbc,sex stories,ooooooooh fuck yessliteroticacom/tags/corporatefuckyoung stud ch. 02" a friend's wife " "i.literotica"story literortica simalar to kayce69punishing the unruly sexstory"futanari literotica""pussy torture"Ohh ahh am cumming yesss harder storiesonline"literotica gay""porn fiction"eroticstories"porn stories"/s/home-for-the-holidays-11"gay nifty"pregnant aching literotica