MySweetToyMySweetToy
AilenRouseAilenRouse
MiaNeilldMiaNeilld
AmelieGraceAmelieGrace
UiflUifl
ElenaLetoElenaLeto
Luna_inkedLuna_inked
Swipe to see who's online now!

দেবশ্রী - নষ্ট মেয়ের ভ্রষ্ট কাহন 05

Story Info
Read 5th part of a cuckold novel of sexy Bengali housewife.
3.6k words
1
5.5k
00

Part 5 of the 6 part series

Updated 06/08/2023
Created 03/29/2018
Share this Story

Font Size

Default Font Size

Font Spacing

Default Font Spacing

Font Face

Default Font Face

Reading Theme

Default Theme (White)
You need to Log In or Sign Up to have your customization saved in your Literotica profile.
PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here

পরের দিন মেহতাজি অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গেলেন। একটা পার্টনারের অফিসে তাকে যেতে হবে টেন্ডার পাস করানোর জন্য। অফিসে আধ ঘন্টার বেশি তিনি ছিলেন না। এসে টুকটাক কিছু কাজ করেই সাড়ে এগারোটার মধ্যে বেরিয়ে গেলেন। তবু যাবার আগে দশ মিনিটের জন্য দেবশ্রীকে ডেকে একটু রগরগে সুখ করে নিতে ভুললেন না।

দেবশ্রী আজ পড়েওছে দারুন সেক্সি একটা পোশাক। নিচে কালো রঙের একটা লং স্কার্ট, কোমর থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ঢাকা। কালোর উপর চুমকি দেওয়া, চিক-চিক-চিক-চিক করছে লং স্কার্টটা। আর উপরে টাইট গেঞ্জি কাপড়ের ছাই-ছাই একটা টি-শার্ট। গোল গলা। গেঞ্জির হাতগুলো খুব ছোট, কাঁধের দুপাশে ৩ ইঞ্চি মতো এসেই শেষ। তারপরে মাখনের মতো মসৃন কোমল দুটো বাহু পুরো উন্মুক্ত। চুলটা বিনুনি করে পিছনে বেঁধে রেখেছে দেবশ্রী। পিছনে গেঞ্জির উপরে তার ফর্সা পিঠের অল্প-একটু উন্মোচিত। তার উপর কালো লম্বা বিনুনিটা দুলছে। কিন্তু যেটা তার উদ্ভিন্ন যৌবনের সবচেয়ে বেশি নির্লজ্জ বিজ্ঞাপন করছে, তা হলো তার উন্নত দুটো স্তন। ডবকা সাইজের স্তনদুটো পাতলা গেঞ্জি কাপড় ঠেলে যেন বেরিয়ে আসতে চায়। ছোটবেলা থেকেই দেবশ্রীর স্তনের সাইজ একটু বড়োই। কিন্তু বিয়ের আগে পারিবারিক সম্মান ও রক্ষণশীলতার কথা ভেবে কাউকেই সে বয়ফ্রেন্ড করেনি। বিয়ের পরে সৈকতের হাতেই প্রথম টেপন খেয়েছে তার রসালো স্তনযুগল, প্রথম কিছু মাস। তাও বহুদিন এখন বন্ধ। ফলে জিনিষদুটো ভীষণ টাইট আর একটুও ঝোলেনি। ব্রা না-পড়লেও তার ডাবের মতো স্তন দুটো উঁচিয়ে থাকে, বোঁটা সমেত। তবু ব্রা পড়তে লাগে এই কারণে যে ব্রা না থাকলে এরকম পাতলা গেঞ্জি কাপড় থেকে বোঁটা খুবই অশ্লীলভাবে দৃষ্টিগোচর হয়। সেটা চায় না দেবশ্রী। তাই ব্রা দিয়ে ঢেকেই রাখে। কিন্তু বোঁটা বোঝা না গেলেও, স্তনের পুরোটাই ভিতর থেকে থেকে উঁচিয়ে আছে যেন কেউ যাবজ্জীবন গেঞ্জি-দন্ড দিয়েছে ওদেরকে। সেই দেখে মেহতাজির মুখে লালা ঝরবে, এ আর আশ্চর্য কি!

মেহতাজি বেরিয়ে যাবেন বলে ল্যাপটপের ব্যাগ গুছিয়ে নিতে নিতে দেবশ্রীকে ঢুকতে দেখলেন রুমে। দেবশ্রীর শরীর থেকে ৩ ইঞ্চি এগিয়ে আছে তার জোড়া-স্তন। সেইদিকে তাকিয়ে মেহতাজির হাত থেমে গেলো। এই মেয়েটা রোজ দারুন দারুন ড্রেস পরে আসে, শরীরের কোনো না কোনো একটা দিক সে ছেলেদের জন্য ডিসপ্লে করবেই। ভাবতে ভাবতে দেবশ্রীর সুউচ্চ স্তন থেকে চোখ না সরিয়েই তিনি বললেন, 'এসে গেছো? এসো এসো'। দেবশ্রী মেহতাজির চোখে চোখ রেখে বুঝতে পারলো উনি কী দেখছেন। তাকে টীজ করার জন্য সে একটু এগিয়ে এসে বললো, 'হ্যাঁ, আপনি ডাকছিলেন স্যার? তো এই নিন আপনার জন্য আমি হাজির। কিন্তু আপনি কি আজ বাইরে যাবেন নাকি?' মেহতাজি এবার চোখ তুলে দেবশ্রীর দিকে তাকিয়ে বললো, 'হ্যাঁ, টেন্ডারটা পাস করাতে যেতে হবে, ওরা তো উচ্চবাচ্যই করছে না, আই থিঙ্ক আই নিড টু মিট দেম ইন পারসন। কিন্তু তোমাকে দেখে তো আর যেতেই ইচ্ছা করছে না।' দেবশ্রী বুঝলো এই বুড়োর খাই না মেটালে তাকে সঙ্গে করেই হয়তো নিয়ে যাবে। সে আরও একটু কাছে এসে মেহতাজির একদম সামনে দাঁড়ালো, আর হাসি হাসি মুখে বললো, 'যেতে ইচ্ছা করছে না, তো আমাকে দেখে কী ইচ্ছা করছে মেহতাজি?'। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বাকি দূরত্বটুকু মেহতাজি নিজেই এগিয়ে এলেন, আর দেবশ্রীর বুকের সাথে প্রায় ঠেকে দাঁড়িয়ে তার দিকে তাকিয়ে বললেন, 'ইচ্ছা করছে খেলা করতে, কতদিন যে খেলা হয় না এসব নিয়ে।' মেহতাজির চোখের দিকেই তাকিয়ে থেকে দেবশ্রী হালকা করে তার বুকদুটো এবার মেহতাজির সাথে টাচ করিয়ে বললো, 'কীসব নিয়ে মেহতাজি?'

দেবশ্রীর এই কামুক আচরণে তীব্র বাসনার একটা স্রোত ঠেলা মারলো মেহতাজির যৌন ধাতুতে। চট করে একবার কাঁচে ঘেরা রুমের বাইরে তাকিয়ে নিয়েই তিনি নিজের দুটো হাত দিয়ে দেবশ্রীর কাঁধের কাছে চেপে ধরলেন। তার ইচ্ছা তো করছিলো দেবশ্রীকে বুকের সাথে একেবারে চেপে ধরেন, কিন্তু অতোটা করতে সাহস পেলেন না ঠিক। দেবশ্রীও একবার টাচ করিয়েই তার এগিয়ে থাকা বুক দুটো আবার সরিয়ে নিয়ে এক ইঞ্চি তফাতে রেখেছে মেহতাজির বুক থেকে। মেহতাজি দেবশ্রীর কাঁধ দুটো চেপে ধরে বললেন, 'তোমাকে নিয়ে খেলতে ইচ্ছা করে, তোমার... তোমার... ফুটবল নিয়ে -'। দেবশ্রী খিলখিলিয়ে হেসে উঠে বললো, 'আচ্ছা, তো আপনার নজর শুধু আমার ফুটবলের দিকেই থাকে সবসময়? আপনার ভালো লাগে আমার ফুটবল?' বলেই সঙ্গে সঙ্গে আবার বুক দুটো দিয়ে ঠেলা মারলো মেহতাজির বুকে।

আবার একটা কারেন্ট বয়ে গেলো মেহতাজির শরীরে। দেবশ্রীর হালকা ধাক্কাটা পরম আশ্লেষে অনুভব করে তিনি বললেন, 'একদম পটাকা হো তুম।' দেবশ্রী মিষ্টি করে হেসে বললো, 'জানেন তো, পটাকার কাছে কিন্তু বেশি আসতে নেই মেহতাজি, নইলে সব ধ্বংস হয়ে যাবে।' মেহতাজি তার হাতদুটো দেবশ্রীর কাঁধে ঘষতে ঘষতে মন্ত্রমুগ্ধের মতো বললেন, 'ঠিক হ্যায়, উসমে ক্যায়া - তোমার জন্য বরবাদ হতেও রাজি আছি।' দেবশ্রী মুখ টিপে একটু হেসে বললো, 'তাই নাকি? ভীষণ রোমান্টিক আপনি মেহতাজি -'। সাথে সাথে আবার তার বুক দুটো সামনে ঠেলে দিয়ে বুক দিয়ে ছোঁয়া দিলো মেহতাজিকে। এই নিয়ে তিন-তিনবার সে তার পাকা বেলের মতো ছানার তালদুটো মেহতাজিকে টাচ করালো। বয়স হলেও মেহতাজি আফটার-অল একজন পুরুষ-ই। যতই অফিসের বিধি-নিষেধ থাক, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা তার পক্ষে আর সম্ভব হলো না। মেহতাজি হিতাহিতজ্ঞানশূন্য হয়ে তার মুখের দিকে মুখ নামিয়ে আনছেন দেখে দেবশ্রী চট করে একটু নিচু হয়ে গেলো। সে বুঝতে পারলো যে সে বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। মেহতাজি বাস্তবিকই ওকে কামনা করছেন এই মুহূর্তে। যতই তার নিজের খাই-খাই ভাব থাক, মেহতাজির মতো বয়সের একজন যৌবন-উত্তীর্ণ পুরুষের কাছে নিজের সব সম্পদ তুলে দেবার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা নেই দেবশ্রীর। চাকরির প্রয়োজনে আর সুযোগসুবিধার্থে শুধু নিজের শরীর দিয়ে লোভ দেখানোটাই তার উদ্দেশ্য ছিলো, কিন্তু আজ বোধহয় একটু ওভারডোজ হয়ে গেছে। সে একটু নিচু হতেই তার কাঁধে মেহতাজির হাতের চাপ আলগা হয়ে গেলো। তৎক্ষণাৎ পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে এসে দেবশ্রী বললো, 'এতো উতলা হবার কি আছে - আগে টেন্ডারের কাজটা মিটিয়ে আসুন। দেরি হলে টেন্ডার অন্য কেউ নিয়ে নিতে পারে কিন্তু স্যার।' দেবশ্রীকে ছিটকে যেতে দেখে মেহতাজি যেন একটু নিজেকে ধাতস্থ করে নিলেন। টেবিল থেকে ল্যাপটপের ব্যাগ আর ফাইলটা তুলে নিয়ে বললেন, 'ও-কে, তাহলে আজকে চলি। এখানে আর বেশিক্ষন থাকলে আমার আজ আর সত্যিই যাওয়া হয়ে উঠবে না।' মনঃক্ষুন্ন হলেও চাকরির প্রয়োজনে মেহতাজি তখনকার মতো বেরিয়ে গেলেন টেন্ডারের ব্যাপারে।

দেবশ্রী নিজের ডেস্কে ফিরে এসে ঘন্টাদুয়েক কিছু কাজকর্ম করলো। আজকে সেই হারটা আনতে যেতে হবে মলে, কাল যেটা সে দেখে পছন্দ করে এসেছে। লাঞ্চের পরে পরেই সে তার ডেস্ক গুছিয়ে রেখে কম্পিউটারটা অফ করে অফিস থেকে বেরিয়ে এলো। আজ আর ছোট পার্সটাও আনেনি সে, হাতে শুধু মোবাইলটা আছে। খুব ফ্রি লাগে কোনো ব্যাগ-ট্যাগ সঙ্গে না থাকলে। খালি হাতে বেশ আরামসে চলা-ফেরা করা যায়। অফিস থেকে বেরিয়ে এসে ধীরে ধীরে হাঁটতে হাঁটতেই সে চলে এলো মলের কাছে। মলের সিকিউরিটি গার্ডগুলোর নোংরা লোলুপ দৃষ্টির সামনে দিয়ে ঢুকে নিজের দেহপল্লবী দুলিয়ে দুলিয়ে দেখিয়ে সে সোজা চলে গেলো বেসমেন্টে। এখানেই সব ইমিটেশনের দোকানগুলো আছে। কালকের সেই দোকানটা কাছেই ছিলো। দেবশ্রী সেখানে ঢুকলো। 'দাদা, কালকে একটা লাল-সবুজ পাথর বসানো সোনার জল করা হার দেখে গিয়েছিলাম যে, সেটা নিতে এলাম।' দোকানী লোকটির দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে হেসে বললো সে।

বিকেলের দিকে এই সময়টায় মলে বেশি কাস্টমার থাকে না। দোকান প্রায় খালিই ছিলো। দেবশ্রীর বাতাবী লেবুর মতো ডাঁসা দুধ দুটো তার টাইট গেঞ্জির ভিতর থেকে ঠেলে বেরিয়ে আছে দেখে দোকানীর অবস্থা খারাপ হয়ে গেলো প্রায়। দেবশ্রী দাঁড়িয়েছে এসে এমনভাবে যে দোকানের সামনের কাউন্টার টেবিলটা দেবশ্রীর বুকের কাছাকাছি। আর সে তার ভারী স্তনদুটো ঠিক যেন ওই কাউন্টার টেবিলের ওপরেই রেখে দাঁড়িয়েছে। এটা যেহেতু ইমিটেশনের দোকান, সেই কারণে দোকানী লোকটিও লেডিস কাস্টমার হ্যান্ডেল করেই অভ্যস্ত। ভালো-খারাপ সবরকম মেয়েই লোকটি নিত্য দেখে। কিন্তু দেবশ্রীর মতো সুন্দরী অথচ টাইট মাল তার দোকানে কমই আসে। তাই দেবশ্রীকে দেখেই সে চিনতে পারলো। বড়োলোক সুন্দরী কেউ তো আর ইমিটেশন অতো কেনে না। তারা শাঁসালো কোনো হাজব্যান্ড সহজেই পাকড়াও করে নেয়... আর তারপর তাদের লাইফ সেটলড। ওরকম সুন্দরী মেয়েরা উপরে তানিস্ক বা পি সি চন্দ্র জুয়েলার্সের মতো শোরুমে ঢোকে অথবা অঞ্জলি জুয়েলার্সের মতো দোকানে যায়। ইমিটেশন কিনতে কেন আসবে। তাই মেয়ে কাস্টমার নিয়ে আকছার কাজ চালালেও দেবশ্রীর মতো সেক্সী দেহধারিনী মেয়ে দেখতে সে কমই পায় এখানে। কিন্তু কাস্টমারের বুকের দিকে তাকানোটা ব্যবসার পক্ষে খুব ভালো কথা নয়। অতএব কাউন্টার টেবিলের উপর রাখা দেবশ্রীর স্তনের ঝলকটুকু দেখে নিয়েই দেবশ্রীর মুখের দিকে তাকালো লোকটি। 'হ্যাঁ ম্যাডাম, আপনি তো কাল এসেছিলেন, রেডি আছে আপনার হার।' বলে সে শোকেস থেকে কালকের হারটা বার করলো। তারপর কাউন্টারের উপর রেখে বললো, 'সাড়ে চারশো। এক দাম।'

দেবশ্রী কাল শুধু দেখে গিয়েছিলো হারটা। দরদাম তখন করেনি কারণ সঙ্গে ক্যাশ ছিল না। এখন হারটা নিয়ে আবার নেড়েচেড়ে দেখলো। তার মুখে খুশির চিহ্ন ফুটে উঠলো। সে বললো, 'এক দাম বললেই হবে? আমার জন্য একটু কম করুন?' বলে দেবশ্রী কাউন্টারের দিকে নিজের শরীরটা আরেকটু এগিয়ে দিয়ে একদম চেপে দাঁড়ালো। ফলে তার উদ্ধত স্তনযুগল নিচে কাউন্টার টেবিলের চাপ খেয়ে আরো উপরে উঠে এলো। তার গেঞ্জির গোল গলা টান খেয়ে ওই স্তনের সাথে সামনের দিকে এগিয়ে গেছে। দোকানী লোকটি দোকানের ভিতরে একটা উঁচু প্লাটফর্মের উপরে দাঁড়িয়ে ছিল। ফলে দেবশ্রীর স্তনের উঁচু হয়ে ওঠা ও তার মাঝখানের বিভাজিকা তার চোখ এড়ালো না। সে সেইদিকে তাকিয়ে আমতা-আমতা করে বললো, 'কী করে কমাবো ম্যাডাম, এইসব ব্র্যান্ডেড ইমিটেশন গয়নায় আমাদের খুব কম লাভ থাকে।' দেবশ্রী বললো, 'একদম কমাবেন না বললে কী করে হয়?' লোকটি একটু ইতস্ততঃ করলো, 'মুশকিলে ফেললেন ম্যাডাম, সাড়ে চারশো তো আমি কম করেই বলেছি আপনাকে।' দেবশ্রী বুঝতে পারলো, মাছ ছিপের কাছাকাছিই ঘুরছে, আরেকটু চেষ্টা করলেই টোপ গিলবে। সে ভালোই জানে যে ছেলেদের মস্তিস্ক ততক্ষনই কাজ করে যতক্ষণ না তাদের পুরুষাঙ্গ অন্য কোনো সিগন্যাল পাঠায়। নিচের অঙ্গে কাজ শুরু হলেই ছেলেদের মস্তিস্ক কাজ করা পুরো বন্ধ করে দেয়। সে হাত দিয়ে তার গেঞ্জিটা একটু ঠিক করবার অছিলায় সামনে ধরে যতটা পারা যায় গলাটা নামিয়ে দিলো। এতে তার বুকের বিভাজিকা আরো বেশ ভালোমতো উন্মুক্ত হয়ে গেলো। ওই অবস্থায় দেবশ্রী দোকানীর চোখের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হেসে বললো, 'তিনশো করুন, প্লীজ।' দোকানী লোকটি যেন খুব চিন্তা করছে, এমনভাবে একবার দেবশ্রীর মুখের দিকে তাকাচ্ছে, একবার তার বুকের খাঁজ দেখছে। দেবশ্রী তখন পাশেই একজোড়া লাল-সবুজ পাথর-বসানো ইমিটেশনের চুড়ি দেখিয়ে বললো, 'ওইটা দেখি - ওটার কত দাম?' চুড়ি দুটো বাস্তবিকই খুব পছন্দ হচ্ছিলো দেবশ্রীর। এই হারের সাথে একদম একরকম, মানানসই একটা সেট হয়ে যাবে দুটো মিলে।

দেবশ্রীর স্তন থেকে চোখ সরিয়ে নিয়ে লোকটি পাশের শোকেস থেকে ওই চুড়িদুটো বার করে দিলো। সে আর বেশি কথা বলছে না। চুড়ি দুটো হাতে নিয়ে দেবশ্রী আবার জিজ্ঞাসা করলো, 'হারটা তিনশো নেবেন কিন্তু... আর এই দুটো কত?' লোকটি দেবশ্রীর দিকে তাকিয়ে মিনমিনে গলায় একবার বললো, 'হারটা তো সাড়ে চারশো -'। দেবশ্রী তার বিভাজিকার খুল্লাম-খুল্লা প্রদর্শন করতে করতেই একটু ন্যাকা-ন্যাকা গলায় বললো, 'না, ওটা সাড়ে চারশো বললে আমি শুনছি না। এই দুটো কত বলুন না?' দোকানী বললো, 'এই দুটো পড়বে আপনার আশি টাকা।' দেবশ্রী তখন তার খোলা ফর্সা বাঁহাতটা লোকটির দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো, 'একটু পরিয়ে দিন না, দেখি কেমন লাগে -'। লোকটি দেবশ্রীর বুকের খাঁজ থেকে চোখ সরিয়ে বললো, 'হ্যাঁ, কী বলছেন?' দেবশ্রী আবার বললো তার হাতটা দেখিয়ে, 'একটু পরিয়ে দিন না -'। লোকটি নিজের ভাগ্যকে লাখো বাহবা দিতে দিতে সঙ্গে সঙ্গে দেবশ্রীর বাঁহাতটা নিজের দুহাতে তুলে নিলো। তার মাথাতেও এলো না যে ম্যাডাম নিজেই তো পরতে পারতো, তো তাকে কেন বললো পরাতে। সে তখন ওরকম মাখনসম কোমল সুশ্রী হাত পেয়ে চুপচাপ চুড়ি দুটো পরাতে লাগলো। প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশিই হাতটা ডলছিলো সে নিজের হাতের মুঠোয়। দেবশ্রী সেটা অনুভব করতে করতে বললো, 'ওই তিনশোই নেবেন কিন্তু সব মিলিয়ে।' লোকটি দেবশ্রীর হাতের গরম উত্তাপ নিজের হাতে মেখে নিতে নিতে ভাবার চেষ্টা করলো কত লাভ আদৌ তার থাকছে। লাভ আদৌ থাকছে, নাকি লস। সে চুড়ি দুটো পরানো শেষ করে বললো, 'সব মিলিয়ে তাহলে চারশো দেবেন ম্যাডাম, এর চেয়ে কমে হবে না।' দেবশ্রী নিজের হাতে চুড়ি দুটো নাড়িয়ে চারিয়ে দেখতে দেখতে ভীষণ খুশি হয়ে গেলো। কিন্তু দোকানীটিকে বললো, 'না না, ওই তিনশোই ঠিক হবে। আপনি ঠিকই দিতে পারবেন।' অসহায়ভাবে দোকানী লোকটি বললো, 'চুড়ি দুটোর জন্য কিছু তো দিন ম্যাডাম।' দেবশ্রী তার কপালের সামনে থেকে ঝুলে পড়া একগাছি চুল সরিয়ে কানের পাশে গুঁজে দিয়ে আদুরে আদুরে গলায় বললো, 'কেন, চুড়ির জন্য আবার এক্সট্রা কেন? সব মিলিয়ে তিনশোই হবে, আপনি ঠিক পারবেন। আচ্ছা, চুড়ি দুটো সুন্দর লাগছে, না? এটা আমার হাতেই থাক, হারটা আপনি প্যাক করে দিন।' বলে সে আরেকটু সামনে ঝুঁকলো কাউন্টারের উপর।

লোকটি হারটা প্যাক করে দিয়ে বললো, 'আর পঞ্চাশটা টাকা অন্তত দেবেন ম্যাডাম, নাহলে আমার ভীষণ লস হয়ে যাবে। বলে সে হারের প্যাকেটটা নিজের হাতেই রাখলো। সে জানে যে প্যাকেটটা দিয়ে দিলে এই ম্যাডাম যদি তিনশো দিয়েই চলে যায়, তাহলে সে আটকাতে পারবে না। তার অলরেডি গায়ের জোর কমে গেছে এরকম হট মালের ফর্সা ফর্সা হাত টিপেটুপে। কিন্তু দেবশ্রীও জানে কী করে কী করতে হয়। সে এবার যা করলো তাতে দোকানীর হাত-পা পুরো অবশ হয়ে গেলো। লোকটির সামনেই দেবশ্রী গেঞ্জির গলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিলো তার ব্রা-এর ভিতরে রাখা টাকাটা বের করবার জন্য। তার হাতের আঙুলগুলোর চলন পরিষ্কার বোঝা যেতে লাগলো বাইরে থেকে। টাকাটা খুঁজতে খুঁজতে দেবশ্রী লোকটির দিকে তাকিয়ে থেকে অনুযোগের সুরে বললো, 'আমি তিনশোই দেবো, আপনি আর একটা কথাও বলবেন না।' কাউন্টারের ভিতরে শোকেসের নীচে দোকানী লোকটির এক হাত তখন তার শক্ত হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গে চলে গেছে প্যান্টের উপর দিয়ে, কিছু করার নেই। একটু এদিক-ওদিক আঙুল দিয়ে খোঁজার পর দেবশ্রী ৩ টে একশো টাকার নোট বার করে আনলো তার জামার ভিতর বাঁদিক থেকে। দোকানী লোকটি বিস্ফারিত চোখে হাঁ করে গিলছিল পুরো দৃশ্যটা। চরম অশ্লীলভাবে টাকাটা বার করে দেবশ্রী দোকানীটির এক হাতে ধরিয়ে দিয়ে হারের প্যাকেটটা নিয়ে অবলীলাক্রমে চলে গেলো। লোকটি না পারলো কিছু বলতে, আর না পারলো দেবশ্রীকে আটকাতে। একটা শব্দ পর্যন্ত তার মুখ থেকে বের হলো না। আর ওদিকে দেবশ্রী বাইরে বেরিয়ে তার গেঞ্জিটা আবার ঠিক করে নিলো। তারপর মলের সামনে থেকে মহানন্দে একটা অটো ধরলো তাদের আবাসনের উদ্দেশ্যে। এখান থেকে বাসও পাওয়া যায়, কিন্তু আজ একটু বেশি ভাড়া দিয়ে অটোয় গেলেও কিছু ক্ষতি হবে না। প্রায় সাড়ে-পাঁচশো টাকার গয়না, ধরা যাক পাঁচশোই দাম হয়, সেটা সে আরামসে তিনশোতে নিয়ে এলো দরদাম করে। খুব ভালো দরদাম করতে পেরেছে সে। এইটা ভেবেই ভীষণ খুশি ছিলো দেবশ্রী।

সেদিন রাত্রে বাড়ি ফিরে সৈকত নিজেই দরজা খুললো। দেখলো ডিনার এখনই টেবিলে রেডি। আর দেবশ্রী হলরুমের সোফায় বসে টিভি দেখছে। তাকে ঢুকতে দেখেই দেবশ্রী চট করে উঠে এলো, 'বেল বাজালে না যে?' সৈকত একটা হাত তার পরমপ্রিয় বউ এর কাঁধে রেখে ভর দিয়ে শরীর টা এলিয়ে দিলো। তারপর আস্তে আস্তে সোফার দিকে যেতে যেতে বললো, 'সঙ্গে তো চাবি ছিলো। চেষ্টা করলাম নিজেই একা ঢুকে আসতে। তোমার সাহায্য প্রতিদিন কেন নেবো?' একটু হাসলো সৈকত।

সৈকতের এই কথায় দেবশ্রীর মনটা যেন একটু মোচড় দিয়ে উঠলো। সৈকত মানুষ হিসাবে খুবই ভালো। কখনো নিজেকে অন্যের উপর বোঝা হয়ে উঠতে দিতে চায় না। কিন্তু স্ত্রী হিসাবে তার কিছু কর্তব্য আছে তার বরের প্রতি। অসুস্থ হোক, কিংবা কখনো কখনো একটু অথর্বই হোক, সৈকত তো তার স্বামীই। সেটা যেন সে কোনোদিন ভুলে না যায়। সৈকতকে পরম যত্নে সোফায় বসতে সাহায্য করলো সে। তারপর বললো, 'এতটা সিঁড়ি রোজ উঠে এসে তুমি ক্লান্ত থাকো। তাই দরকার হলে প্রতিদিনই আমার সাহায্য নেবে। আমি বলছি, নেবে তুমি। তোমার সুখ-দুঃখে তোমার পাশে থাকা, তোমাকে সাহায্য করাই আমার ধর্ম। এভাবে আর কখনো বোলোনা প্লীজ যে রোজ কেন আমার সাহায্য নেবে। আমি তোমার পাশেই থাকবো সারাজীবন। আমি তোমার স্ত্রী।' সৈকত মুখ তুলে তাকিয়ে দেবশ্রীকে একবার দেখে খুব আনন্দ পেলো। সে একটু হাসলো। আজ তার ব্যবহার কেমন যেন অস্বাভাবিক লাগছিলো দেবশ্রীর। সে সৈকতের দিকে তাকিয়ে থেকে জিজ্ঞাসা করলো, 'কী হয়েছে আমাকে বলো তো?' সৈকত হালকা হাসিটা মুখে ধরে রেখেই একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললো। তারপর বললো, 'আজ ডাক্তারকে ফোন করেছিলাম।' একটু উৎকণ্ঠা নিয়ে দেবশ্রী জিজ্ঞাসা করলো, 'কী বললেন উনি?' সৈকত বললো, 'ডাক্তারবাবুকে আমি বাঁহাতের কথাটা বলছিলাম, যে - কোনো কিছু ধরতে ঠিক জোর পাই না ওই হাতে... এটা তো কমছেই না। বরং আস্তে আস্তে বাড়ছে যেন। মাঝে মাঝে সাড় পাই না। তো ডাক্তারবাবু বললেন, ওটা হয়তো আস্তে আস্তে কমজোরিই হয়ে যাবে। হয়তো, পুরো বাঁদিকটাই আস্তে আস্তে -'। সৈকতকে কথাটা শেষ করতে না দিয়েই দেবশ্রী তার মুখের উপর নিজের হাত চাপা দিলো, 'না, ওসব কথা বলতে নেই। ও কিছু না, ঠিক হয়ে যাবে। ছাড়ো তো। একটু রেস্ট নিয়ে মুখ হাত ধুয়ে এসো, আমি ডিনার রেডি করে ফেলেছি। তোমার আসার অপেক্ষাই করছিলাম। খাওয়ার আগের ওষুধটা আমি নিয়ে আসছি।' বলে সে ফ্রিজ থেকে ওষুধ বার করে আনতে গেলো। খাওয়ার আগে নিয়ম করে একটা অ্যান্টাসিড খেতে হয় সৈকতকে।

একথা দেবশ্রী অনেকদিন আগেই বুঝে গিয়েছিলো যে সৈকতের বাঁহাতটা আস্তে আস্তে কমজোরি হয়ে যাচ্ছে। বিছানাতেই সে সেটা টের পেয়েছে খুব ভালো করে। সৈকত নিজেও নিশ্চয়ই টের পায় সেটা, কিন্তু নিজের মনকে সে হয়তো প্রবোধ দিয়ে রেখেছে। দেবশ্রীও চায় যে সৈকতের মনের জোরটা বজায় থাকুক। তাই এটা নিয়ে সে বেশি আলোচনা করতে চাইলো না। চুপচাপ ডিনার শেষ করে নিলো তারা। সৈকত গিয়ে বিছানায় শুলো। টুকটাক অন্যান্য কিছু কাজকর্ম মিটিয়ে মিনিট দশেক বাদে দেবশ্রীও চলে এলো বেডরুমে, ওষুধের বাক্স হাতে। সৈকতকে যত্ন করে ওষুধগুলো খাইয়ে দিয়ে টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে দিলো। তারপর ঘরের বড়ো লাইটটা নিভিয়ে দিয়ে বাথরুমে গিয়ে ঢুকলো। ভালো করে একবার গা-টা ধুয়ে একটু বডি-স্প্রে ভালো করে সারা গায়ে মেখে সে এসে দাঁড়ালো সৈকতের সামনে।

এখন একটা হালকা গোলাপী কালারের নাইট-গাউন পড়েছে দেবশ্রী। কাঁধের কাছে দুদিকে দুটো হালকা সুতো দিয়ে বাঁধা। উন্নত স্তনযুগলের উপর দিয়ে ঢেউ খেলে মসৃন কটিদেশ ছুঁয়ে নিচের দিকে নেমে গেছে পাতলা কাপড়ের পোশাকটি। চুলটা দেবশ্রীর পিঠের উপর ছড়ানো। রুমে ঢুকে দরজাটা আলতো করে ভেজিয়ে দিয়ে সে বিছানায় উঠে এলো সৈকতের পাশে। সৈকত চিৎ হয়ে শুয়ে দেবশ্রীকেই দেখছিলো। সৈকতের পাশে শুয়ে তার একটা পা সৈকতের কোমরের উপর দিয়ে জড়িয়ে সৈকতের গায়ে গা লাগিয়ে শুলো দেবশ্রী। বললো, 'ঘুমাওনি এখনো?' সৈকত বললো, 'না, ঘুমটা ঠিক আসছে না - তুমি ঘুমের ওষুধটা দাওনি মনে হয়, তাই না?' দেবশ্রী একটু হেসে রহস্যপূর্ণ গলায় বললো, 'না, দিইনি... টেবিলেই আছে, আগে একটু আমাকে করো, তারপর ঘুমাবে।' সৈকত দেবশ্রীর পা-টা তার শরীরের উপর থেকে ডানহাত দিয়ে সরিয়ে দেবার চেষ্টা করলো। দেবশ্রী একহাত দিয়ে সৈকতের হাতটা আটকিয়ে তাকে আরো বেশি করে জড়িয়ে ধরলো। 'জানো আজ একটা খুব সুন্দর হার আর এই চুড়ি দুটো কিনেছি একটা দোকান থেকে। ভালো হয়েছে না দেখতে?' সে তার হাতটা সৈকতের বুকের উপর নাড়িয়ে আওয়াজ শোনালো। ভাবলো সৈকত হয়তো হাতটা তুলে নিয়ে দেখতে চাইবে ভালো করে। কিন্তু সৈকতের একদম মুড ছিল না এসবের - সে নিজের একটা হাত উল্টিয়ে চোখের উপর আড়াল করে শুয়ে রইলো। দেবশ্রী সৈকতের থুতনি ধরে হালকা করে নাড়িয়ে আদুরে গলায় বললো, 'একটু করো না আগে... তারপর ঘুমাবে... তোমার ইচ্ছা হয় না? আমাকে এতো কাছে পেয়েও তোমার কিছু করতে মন চায় না?' সৈকত কিছুটা বিরক্ত হয়েই বললো, 'কালকেই তো হলো একটু।' দেবশ্রীর মাথা যেন জ্বলে উঠলো। মনে মনে ভাবলো, 'কত যেন হয়েছে! নিজের তো খাড়াই হয় না ঠিক করে, আর হলেও সেটা দুমিনিটের বেশি থাকে না। আমার কি তাতে স্বাদ মেটে? আমার দিকটা কখনো ভেবেছো গত এক বছরে?' কিন্তু নিজেকে শান্ত রাখলো সে। সেক্স কোনো রাগারাগির বিষয় নয়। চুপচাপ বাঁদিকের কাঁধের ফিতেটা খুলে নিজের উর্ধাঙ্গ কিছুটা উন্মুক্ত করলো সে। ভিতরে ব্রা পড়েইনি। ভারী ভারী স্তনদুটোর একটা যেন লকগেট খোলা পেয়ে অনেকটা বাইরে বেরিয়ে এলো। সৈকতের বুকের উপর নিজের বাঁহাতের পেলব মোলায়েব আঙুলগুলো ঘোরাতে ঘোরাতে দেবশ্রী বললো, 'কিছুই তো হয়নি কালকে। আজ একটু করো.... কতদিন ভালো করে আমাদের হয় না... দেখি ওটার কী অবস্থা -'। বলেই দেবশ্রী একটা হাত নীচে নিয়ে গিয়ে সৈকতের পাজামার ভিতরে ঢোকালো। 'এটা এখনো শুয়ে আছে, দাঁড়াও এটাকে তুলে দিচ্ছি।' বলে দেবশ্রী বাঁদিক থেকে সৈকতের উপর পুরো ঝুঁকে গিয়ে নিজের ডানদিকের স্তনাগ্র সৈকতের গালের সঙ্গে ঠেকিয়ে দিলো গাউনের ভিতর দিয়ে, আর বাঁদিকের উন্মুক্ত দুধেল ডাব এক হাত দিয়ে ঠেলে তুলে সৈকতের নাক-মুখের উপর চেপে ধরলো। নিজের কামোত্তেজিত মাংসল উরু দিয়ে সৈকতের পাজামার উপর থেকে তার নিস্তেজ পুরুষাঙ্গটি ঘষতে ঘষতে দেবশ্রী ব্যাকুল হয়ে বললো, 'খাও আমার দুধের বোতলটা খাও - খালি করে দাও খেয়ে - মুখে নিয়ে চোষো - উঠবে না তোমার, উঠবে না? দেখবো আমি কী করে না ওঠে... মুখে নিয়ে একবার তো দ্যাখো এটা, তোমার ওই জিনিষটা উঠতে বাধ্য... সবার ওঠে আমাকে দেখে, তোমার কেন উঠবে না?' সৈকত দেবশ্রীকে বিরত করার চেষ্টা করতে করতে বললো, 'আমার হবে না আজকে। আমার ক্লান্ত লাগছে। তুমি আমার বাঁহাতের উপর চাপ দিয়ে রয়েছো দেবশ্রী, ওখানে রক্ত চলাচল কমে যাচ্ছে।' দেবশ্রী সেসব শুনছিলো না। সে তখন একটা পা ভাঁজ করে তুলে পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে সৈকতের পাজামা টা টেনে নামিয়ে দিয়েছে। তারপর তার ধর্মমতে বিয়ে করা অক্ষম স্বামীর ন্যাতানো লিঙ্গ নিজের পা দিয়ে দলাই-মলাই করতে শুরু করেছে তীব্র কাম-পিপাসায়। একবার পা দিয়ে ডলেও দিলো ওই জিনিষটা। আর নিজের স্তনাগ্র চেপেচুপে গুঁজে দিতে লাগলো সৈকতের হাঁফ-ধরা মুখে।

প্রায় দশ মিনিটের চেষ্টাতেও সৈকতের পুরুষদণ্ডে পৌরুষত্বের কোনো উত্থান দেখতে না পেয়ে অবশেষে হাল ছেড়ে দিলো দেবশ্রী। চরম ক্ষোভে নিজের পা দিয়েই সৈকতের নির্বীষ পুং-থলিটিতে একটা ছোট্ট ধাক্কা মেরে উঠে পড়লো দেবশ্রী। তাতেই একটু যন্ত্রনায় শিউরে উঠলো সৈকত। খুব জোরে অবশ্য মারেনি দেবশ্রী। হালকা করেই পা দিয়ে লাগিয়েছে। নিশ্চয়ই অসাবধানে লেগে গেছে, ভাবলো সৈকত - দেবশ্রী কি আর ইচ্ছা করে পা দিয়ে মারবে ওখানে? সে এতক্ষণ ধরে দেবশ্রীকে নিরস্ত করার চেষ্টা করতে করতে পুরো ঘেমে গেছে। বাড়িতে সরবিট্রেট রাখা আছে ডাক্তারের পরামর্শে, কোনো এমার্জেন্সির জন্য। সেটা ভেবেই একটু নিশ্চিন্ত থাকে সৈকত। সে কী করতে পারে যদি তার দেহে কামভাব না জাগে তো? মাত্র গতকালই তারা একটু শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হয়েছে। আজ আবার দেবশ্রী যদি সেসব করতে চায়, সম্ভব নাকি? একটা হিসেব আছে তো? প্রকৃতির একটা নিয়ম আছে তো? বললেই লেগে পড়া যায় নাকি রোজ রোজ? ঠিক আছে, বিয়ের পরে সেও একসময় রাতদিন রতি-সঙ্গম করার সুযোগ খুঁজতো। কিন্তু সে নেশা কি বরাবর থাকবে নাকি? সে যে আজ তার শরীরের একটা দিক প্রায় প্যারালাইসিস হয়ে যাবার ভয়ে আতংকিত, সেটা কি দেবশ্রী ভাবছে? সৈকতের মাথায় চিন্তা ঘুরছে যে সে হয়তো কিছুদিনের মধ্যে আরও অথর্ব হয়ে পড়বে, চাকরিটাই রাখা যাবে কিনা ঠিক নেই... তার মধ্যে এখন দেবশ্রী কী করে এইসব রোমান্টিক ভাবনা ভাবতে পারছে, সেটাই বুঝে উঠতে পারে না সে। দেবশ্রী তার চেষ্টায় ইতি টানতেই সৈকত যেন মুক্তির স্বাদ পেলো। সে আস্তে আস্তে বললো, 'তুমি অনেকক্ষণ চেপে ছিলে বাঁহাতটা - দ্যাখো ওখানে কোনো সাড়া পাচ্ছি না আমি, কেমন অসাড় অসাড় লাগছে'। বলে নিজের ডানহাত দিয়ে বাঁহাতটা কিছুটা তুলে দেবশ্রীকে দেখালো। দেবশ্রী তখনো হতোদ্যমের মতো তারই পাশে অর্ধ-উলঙ্গ হয়ে বসে রাগে-দুঃখে ফুঁসছিলো। গত এক বছরে কোনোদিন সৈকতকে এতো অপমান সে করেনি। আজ আর মনের কষ্ট চাপতে না পেরে বললো, 'হাত তো তোমার তবু অনেক ঠিক আছে, তোমার আসল জায়গাই অসাড় হয়ে গেছে সৈকত'।

বলে আর একমিনিটও না অপেক্ষা করে দেবশ্রী বিছানা থেকে নেমে নাইট-গাউনটা ভালো করে গায়ের সাথে বেঁধে নিলো। তারপর টেবিল থেকে ঘুমের ওষুধটা আর জলের গ্লাসটা এনে সৈকতকে যথারীতি দিলো। চুপচাপ সেটা খেয়ে নিয়ে সৈকত উল্টোদিকে ফিরে শুয়ে পড়লো। তার মাথায় এখন এতোরকমের টেনশন, শরীর নিয়ে এতোরকমের চিন্তা যে ঘুমের খুব দরকার। এমনিতেই সারা দিনের কাজের পরে তার শরীর খুব ক্লান্ত থাকে। ঘুমের ওষুধটা খাওয়ার দশ মিনিটের মধ্যে সে অতল গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলো। তার ঠিক পাশেই একটা বালিশে হেলান দিয়ে আধ-শোয়া হয়ে দেবশ্রী ভাবছিলো তার ভাগ্যের কথা। নিজের হাতটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আজ বিকেলে কেনা নতুন চুড়িদুটো দেখছিলো আর ভাবছিলো, এইসব সাজগোজ কার জন্য? কার সাথে আনন্দ উপভোগ করার স্বপ্ন দেখে সে? সব বেকার। সবই মূল্যহীন। ভাবতে ভাবতে আনমনে চুড়িদুটো হাত থেকে খুলে ফেললো সে। কোনো দরকার নেই তার এই অলংকারের। এই অন্ধকার বিছানায় স্বামীর সাথে একসাথে শুয়েও সে নিতান্তই একা। মাত্র ছাব্বিশ বছর বয়স তার। কী দোষ ছিলো তার যে এরকম অর্থহীন, আনন্দহীন, কষ্টকর একটা জীবন তাকে পেতে হলো, তাও তার যৌবনের শুরুতেই? এইরকম আকাশ-পাতাল ভাবতে ভাবতে হঠাৎ সৈকতের ঘুমন্ত মুখের দিকে তাকালো দেবশ্রী। এই নাকি তার স্বামী, তার শয্যাসঙ্গী, তার জীবনসঙ্গী? এই মানুষটা? ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে সে আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে থাকা সৈকতের হাত দুটো নিজের দিকে টেনে নিলো। কী ভেবে একটা ক্রূর হাসি ফুটে উঠলো তার মুখে। এই মানুষটা তার স্বামী ঠিকই, কিন্তু আজ রাত্রে সে তার যোগ্যতা প্রমান করতে ব্যর্থ হয়েছে। পৌরুষত্বের কোনো পরিচয়ই সে দিতে পারেনি। অতএব -

12


Oh Yes god Please fuck me sir, dirty cheating whore wife story"adult sex stories"/s/the-prefect"caught naked"taking what's his lierotica"literotica incest"forced nudity waitress story "literotixa""beach voyeur""futanari literotica"lirotica master rubs my clit lyricsmaster breeding sistersmall shannon literoticTu randi ahes zavadeStudent inherent his teacher bondage literticaNewyork9671/stories/memberpage.php?uid=1200914&page=contact"gay gangbang""literotica brother sister"lauren boebert+literotica"blowjob literotica""produce semen" sissy literoticawe are haiy modelslis"literotica wrestling""futa literotica"pakistani sex stories of mom and son "gay incest stories""literotica tags""nudist mom"/s/hypnotising-his-grandmother-pt-03"free adult video"literoticatags/undercover agentchaotictemption nude videoGangraping the cheerleader ravishu.com"best incest stories""literotica forced""sir render" asstr Sibling rivalryliterotica.com dancing bear party story"lush stories""growth literotica"Paki mom literocliteroticaliterotica gay interracial travelছেলের যৌন সমস্যা মা ছেলেকে ডাক্তারে কাছে নিয়ে গেলো"literotica breeding"taboo loving aunt stories"literotica pregnant"inocent wife nonconsent storiespeachykeen22 storiesliterotic"time stop porn"literotuca sharingStudent put his teacher in female chastity belt bondage literticahuge black cock,ohhh fuck me hard,my slutmom ,asstr,incestliterotica vibrator torturelit erotica tallrunnerguyFucking her harder on a sloshing waterbed"futa sex story"literotica crossdressers buying bikinis to tan at beach storiesRaymond porn stories series, talesliterocaliteratica liramor-23peachy lips naai storiesGiantess shrinks her son and zipped him up in her handbag and she smiledlyricsmaster cheating aunt"erotic sex stories"Raymond porn stories series, talesGiantess shrinks him he slowly slid down the crotch of her pants between her thighs on the couchOc transpo blues sex storiesAsstr / charles petersunnTied up in my girdles-literotcia"fucking my cousin"litroticaChaddi kholo Mujhe chodna hai Tumhen"literotica brother sister""mind control sex stories""bondage stories"literoiticaliterotica stories spinstersMother In a chastity belt bondage literoticasissy sex stories uncle frankLitrotica nonconsent tongue cervixlyricsmaster blackmailgranddaughter"incest porn stories"